জীবনে সুখ পেতে চাইলে বিয়ে করুন মোটা মেয়েকে

নিজস্ব প্রতিবেদক | ৮ জুলাই ২০২২, ১১:২৬

সংগৃহীত

পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের মানুষ আছে, তাদের পছন্দও বিভিন্ন ধরণের। একেক মানুষ একেক রকম দেখতে এবং একেক রকম মানসিকতার। সবার পছন্দও সমান হয় না। সে ছেলে হোক বা মেয়ে। পছন্দে ভিন্নতা আছে সবারই।

বিয়ের ক্ষেত্রে কারো পছন্দ মোটা, কেউ ভালোবাসে স্লিম। তবে এর মধ্যে একটা ব্যপার আছে। জীবনে সুখ পেতে চাইলে নাকি বিয়ে করতে হবে মোটা মেয়েদেরকে। মোটা মেয়েদের বিয়ে করলে নাকি মেলে অনেক সুবিধা।

মোটা মেয়েরা সবসময় খুশি থাকতে ভালোবাসে। আর এরা মনের দিক থেকেও খুব সরল। এরা খেতে ভালোবাসে, খাওয়াতে ভালোবাসে।

চিকন মেয়েদের থেকে মোটা মেয়েরা বেশি সুন্দর হয়। সাজগোজের ব্যাপারেও এরা খুঁতখুঁত করে না। বলা যেতে পারে তারা সাধারণ সাজগোজ এবং সাদামাটাভাবে থাকতে পছন্দ করেন। এদের ড্রেসিং সেন্স নাকি রোগা মেয়েদের থেকে অনেকগুণে ভালো হয়। কোন ড্রেসে তাদের সবচেয়ে ভালো মানাবে, আর কোনটায় খারাপ দেখাবে তা দ্রুত নির্বাচন করতে পারে।

এরা চাকচিক্যের থেকে ইমোশনকে গুরুত্ব দেয় সবচেয়ে বেশি। মোটা মেয়েরা খুব ইমোশনাল হয় বলে তারা বুদ্ধির থেকে বেশি মনের কথা শোনেন। মোটা মেয়েকে বিয়ে করলে মানসিক দিক থেকেও শক্ত থাকা যায়।

মোটা মেয়েরা আদুরে হলেও সমস্ত কাজ নিজেরা করে থাকে। চিকন মেয়েদের তুলনায় মোটা মেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি তাদের সমস্ত দায়িত্ব বুঝে যায় এবং সঠিকভাবেই পালন করে।

এরা রান্না করতে খুব ভালোবাসে, নিজেরা রান্না করে, আবার রান্না করে খাওয়াতেও ভালোবাসে। পাশাপাশি এই রান্না আর ঘরের কাজের জন্য নিপুণ হয় বলে সবাই বলেন মোটা মেয়েরা বেশি সংসারি হয়।

মোটা মেয়েরা শুধুমাত্র নিজের কথা ভাবে না, পরিবার এবং স্বামীর গুরুত্বও তাদের কাছে অনেক বেশি। স্বামীদেরকে অনেক বেশি শ্রদ্ধা করে, এবং তাদের প্রতি যত্নশীল হয়। শুধু স্বামী নয়, তার পাশাপাশি শশুরবাড়ির সমস্ত লোকেদেরই সম্মান করে। সবসময় স্বামী এবং পরিবারকে হাসি খুশি রাখার চেষ্টা করে।

কথিত আছে, মোটা মেয়েরা বুদ্ধির ভাণ্ডার। এইটা কোনো মিথ্যা মন্তব্য নয়, ব্রিটিশ শিক্ষকদের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। এদের বুদ্ধি নাকি রোগাদের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি হয়। তাই ঘরে হোক কিংবা বাইরে, সব কাজই নিপূণতার সঙ্গে চালিয়ে নিতে পারেন মোটারা। 

এর বাইরেও আরেকটি কথা বলতে হয়, মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণ শরীরের মেয়েরা অনেকটাই রিজার্ভড হয়। স্বামীর সঙ্গে তারা বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তুলতেও অনেকটা সময় নেন।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: