পালানোর ইতিহাস আ’ লীগের নাই: চসিক মেয়র

অর্ণব দাশ, চট্টগ্রাম | ২২ আগষ্ট ২০২২, ১০:৫১

সংগৃহীত

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন,"দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া নেতার কর্মীদের হুঙ্কারে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা ভয় পায় না।

পালানোর ইতিহাস আওয়ামী লীগ এর নাই। ৭১ এ খালি হাতে পাকি সেনাবাহিনীর মুখোমুখি হয়েও আওয়ামীলীগ পালায়নি। ʼ৭৫ এর ১৫ আগস্টের কাল রাতে তৎকালীন সেনা প্রধান জেনারেল শফিউল্লাহর ঘর ছেড়ে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়ার আহ্বান স্বত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু খালি হাতে ঘাতকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন, পালিয়ে যাননি।তাই এতিমের টাকা আত্মসাৎকারী, গ্রেনেড হামলার দন্ডিত আসামী, বিদেশের মাটিতে পালিয়ে থাকা তারেক জিয়া ও তার কর্মীদের আন্দোলনের আস্ফালন আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা রাজপথেই মোকাবিলা করবে।"

তিনি আজ নগরীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে যুবলীগ নেতা দেবাশীষ পাল দেবু'র আয়োজনে একুশ আগস্টের গ্রেনেড হামলার দন্ডিত আসামী তারেক জিয়াকে দেশে ফিরিয়ে দন্ড কার্যকর এর দাবীতে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। 

নগর যুবলীগ নেতা জাকের আহম্মদ খোকন এর সভাপতিত্বে ও যুবলীগ নেতা আনিফুর রহমান লিটুর সঞ্চালনায় আজ বিকাল তিনটায় অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম-১১ আসনের মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব এম. এ. লতিফ ও বিশেষ বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু।

প্রধান বক্তা আলহাজ্ব এম. এ. লতিফ এমপি বলেছেন, "আওয়ামীলীগের অবস্থান জনগণের অন্তরে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী উন্নয়নের মাধ্যমে এই আস্থা সৃষ্টি করেছেন। যুবলীগের নেতা কর্মীদের উন্নত নৈতিক আচরণ দিয়ে সাধারণ জনগণের কাছে দলের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধির কাজ করে যেতে হবে। তাহলেই বিএনপি-জামায়াতের অপপ্রচার গুজব মোকাবিলার করে আগামী নির্বাচনে জননেত্রীর নেতৃত্বাধীন সরকারকে পুনরায় ক্ষমতায় রেখে দেশকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব হবে।"

সমাবেশে বিশেষ বক্তা দেবাশীষ পাল দেবু বলেছেন,"চট্টগ্রামের রাজপথে আন্দোলনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টির যেকোন প্রচেষ্টা যুবলীগের নেতা কর্মীরা প্রতিহত করবে। এজন্য সংগঠনকে শক্তিশালী করতে সকল নেতাকর্মীদের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।"

সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লবণ ঘাট শ্রমিক লীগের সভাপতি আবদুল মতিন মাষ্টার, শ্রমিক লীগ নেতা ইমাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা আকতারুজ্জামান,সেকান্দর আজম, নায়েবুল ইসলাম ফটিক, সুফিউর রহমান টিপু, নুরনবী পারভেজ, রঞ্জিত কুমার, এস এম আতিকুর রহমান, লোকমান, রায়হান নেওয়াজ সজীব, মারুফ আহমেদ সিদ্দিক, ইমতিয়াজ আহমেদ বাবলা, রাশেদ চৌধুরী,জাহিদ হাসান খোকন, ইমতিয়াজ সুমন,সালাউদ্দিন বাবর,ফরহাদ আবদুল্লা,রেজাউল করিম মামুন,মাকসুদুল আলন জিকু,সাজ্জাদ আলী জুয়েল, সালাউদ্দিন, সোহেল রানা, কাজী আরিফ,শাহজাহান বাপ্পি,জহির রায়হান, সরওয়ার হোসেন, মারুফুল ইসলাম মারুফ, এমরান হোসাইন, ইকবাল হোসেন রাজু, যুবায়ের হোসেন অভি, সাজিবুল ইসলাম সজীব, মোঃ দিদারুল আলম, ইয়াছিন আরাফাত, ইকবাল হোসেন রাজু, সাদ্দাম হোসেন জয়,রমজান আলী, হানিফ,আবু নাসের জুয়েল,মাহামুদুর রহমান বাপ্পি,মনিরুল হক, নজরুল,শাওন,বিপ্লব,আলেক্স,আমিন,শামসুল হক,তানভীর বিনহাসান,মোমিনুল হক মাসুম,রোকন উদ্দিন, মাকসুদুর রহমান, আলাউদ্দিন সোহেল, শহীদুল উল্লা শহীদ, সৈয়দ নুর, ফিরোজ আলম, মাসুম,রিদয় কুমার দাশ,আরমান, জালাল উদ্দীন, রবিউল হুসাইন, মামুন ভুইয়া,নুর এলাহি সানি,নুর শরীফ রকি,আবদুল আল মামুন, তানজিম উদ্দিন, মোহাম্মদ রাজু,রাহাত,টিপু ইসলাম, মোমিন রাজু,জাবেদ, রাশেদ, সাজ্জাদ, আরাফাত জিম,জিত কর বাবু,আকবর জুয়েল, সৈয়দ সুলতান ফাহিম, আবিদ হাসান, ইফতেখার উদ্দিন ইফতি, হারুন রশীদ সামিউল, সৌরেন বড়ুয়া রিও,মহিম ইসলাম রায়হান,কাওসার রাজু, ইভান শাহজাহান, রেজাউল করিম, ওমর ফারুক, রাসেল, রেহমান রাব্বি, ইসরাফিল,ওমর শরীফ, ইমরান হোসেন বাবু,জয় দাশ,সজীব কান্তি দাশ, ওয়াহিদ, প্রত্যয়,পার্থিব,উপল আসিফ, তানিম প্রমুখ।


আপনার মূল্যবান মতামত দিন: