বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে চারটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহর বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারকগুলো সই হয়।
সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে যৌথ কমিশন গঠন (জেসিসি), পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে নিয়মিত বৈঠক, সামুদ্রিক সম্পদ আহরণে সহায়তা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়।
আজ বেলা ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান প্রেসিডেন্ট সলিহ। তাঁকে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে চারটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহর বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারকগুলো সই হয়।
সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে রয়েছে যৌথ কমিশন গঠন (জেসিসি), পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে নিয়মিত বৈঠক, সামুদ্রিক সম্পদ আহরণে সহায়তা ও সাংস্কৃতিক বিনিময়।
আজ বেলা ১১টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান প্রেসিডেন্ট সলিহ। তাঁকে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রথমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সলিহ একান্ত বৈঠক করেন। পরে করেন দ্বিপক্ষীয় বৈঠক। এরপর দুই নেতার উপস্থিতিতে সমঝোতা স্মারকগুলো সই হয়।
দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অপর দিকে সলিহ মালদ্বীপ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। বৈঠকে অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। পরে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের সফরসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা আড়াইটায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে মালদ্বীপের কমিউনিটির সঙ্গে সলিহর আলোচনার কর্মসূচি রয়েছে।
আজ সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে যাবেন সলিহ। সেখানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সলিহ বৈঠক করবেন। পরে তাঁর সম্মানে বঙ্গভবনে একটি রাষ্ট্রীয় ভোজে যোগ দেবেন তিনি। সেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করবেন। সফর শেষে আজ রাতেই দেশে ফিরে যাবেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপনের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে প্রথম বিশ্বনেতা হিসেবে গতকাল বুধবার সকালে ঢাকায় আসেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট।
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। বিমানবন্দরে সলিহকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তিন বাহিনীর সুসজ্জিত একটি দল তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। পরে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। জাতীয় স্মৃতিসৌধ থেকে তিনি যান রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। এ ছাড়া তিনি বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর ঘুরে দেখেন। পরিদর্শন বইতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: