শরতের শেষে ভোরবেলা আর বিকেলের শেষ দিকে কিছুটা হালকা পরিবেশ তৈরি হয়। শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে আসছে হেমন্ত। পাতাঝরা হেমন্তের দিনগুলোতে শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় কিছু অসুস্থতা জেঁকে বসে শরীরে। এর মধ্যে একটি হলো অ্যাজমা বা হাঁপানি। তাই যাঁদের এ ধরনের সমস্যা আছে, তাঁদের কিছুটা বাড়তি সচেতনতা দরকার। হাঁপানি সারে না। কিন্তু চেষ্টা করলে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। জেনে রাখা ভালো, কোন বিষয়গুলো হাঁপানি বাড়িয়ে দেয় এবং এর প্রতিরোধে কী করবেন।
» যেসব বিষয় থেকে অ্যালার্জি হয়, সেগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
» নিয়মিত শিশুদের শারীরিক পরীক্ষা করাতে হবে হাঁপানি আছে কি না, তা জানতে।
» ফুসফুসের স্পাইরোমেটরি পরীক্ষা করাতে হবে।
» অ্যালার্জি পরীক্ষা করাতে হবে।
» হাঁপানি থাকলে ঋতুবদলের সময় সচেতন হতে হবে; বিশেষ করে শরৎ ও বসন্তে বেশি সতর্ক থাকতে হবে।
» পশুর লোমে অ্যালার্জি হলে তা থেকে দূরে থাকতে হবে।
» যে খাবারে অ্যালার্জি হয়, সেগুলো বাদ দিতে হবে।
» ঠান্ডার সমস্যা থাকলে সঙ্গে রাখুন গরম পোশাক।
» ব্যাগে ইনহেলার রাখতে হবে জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য।
» হাঁপানি হলে অল্প পরিমাণে সরিষার তেল হাতের তালুতে নিয়ে বুকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে স্টিম বাথ কাজে দেয়।
» যেকোনো ধরনের ধোঁয়া থেকে দূরে থাকুন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: