'৬৯ এর গণঅভ্যূত্থানে শহীদ হারুন ময়মনসিংহের গৌরীপুর কলেজের ছাত্র ছিলেন।রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম গৌরীপুর উপজেলা শাখা’র উদ্যোগে নান্দাইল উপজেলার চন্ডীপাশা ইউনিয়নের ছামারুল্লাহ গ্রামে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
৬৯’র ২৭ জানুয়ারী গণ অভ্যূত্থানে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন ছামারুল্লাহ গ্রামের মিয়া বক্স সরকারের পুত্র।বক্তারা বলেন, ৬৯’র গণঅভ্যূত্থানে শহীদ হারুনের আজও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি মিলে নাই। গণঅভ্যূত্থানের ইতিহাসের শহীদের ৫৫বছরে ঠাই পায়নি হারুনের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। শহীদ হারুনের নামে গৌরীপুর পৌর এলাকার মধ্যবাজারে শহীদ হারিন পার্ক নামে একটি উদ্যান ও স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে।কিনাতু তার নামে গৌরীপুর বা নান্দাইলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন বা নামকরণ, নান্দাইল ও আঠারবাড়ি সড়কটিকে শহীদ হারুন সড়ক নামকরণ, হারুনের কবরের পাশে স্মৃতিফলক নির্মাণের দাবি জানায়।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও উপজেলা কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি মো. রইছ উদ্দিন।
বক্তব্য রাখেন কালের কন্ঠের আঞ্চলিক প্রতিনিধি আলম ফরাজী, প্রথম আলোর নান্দাইল প্রতিনিধি রমেশ কুমার পার্থ, শহীদ হারুনের ছোট ভাই শফিকুল আলম চাঁন মিয়া, চন্ডীপাশা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার বিএমএসএফ গৌরীপুরের সহসভাপতি মো. আব্দুল কাদির (বিডি ২৪ লাইভ), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বোরহান (আজকালের খবর), হলি সিয়াম শ্রাবণ (দ্য মর্নিং গ্লোরী), সাংস্কৃতিক সম্পাদক আশিকুর রহমান রাজিব (আজকের শতাব্দী), কার্য্যনির্বাহী সদস্য মাহফুজুর রহমান (প্রেস নিউজ ২৪), তাসাদদুল করিম (বাংলার নেত্র), শামীম আনোয়ার (ফুলতারা)। পরিবারের পক্ষে থেকে অংশ নেন ইফতেখার হোসেন, মো. রফিকুল ইসলাম. মো. সোহেল রানা, মো. মঞ্জুরুল ইসলাম, মো. সুরুজ মিয়া, আজহারুল ইসলাম, নাদির শাহ, আব্দুল কাইয়ুম, মোস্তফা কামাল, এরশাদ মিয়া প্রমুখ।
এই বিভাগের অন্যান্য খবর
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: