জাতীয় ভোক্তা অধিকারের ডিজির পদত্যাগের দাবীতে মানববন্ধন

সময় ট্রিবিউন | ১১ অক্টোবর ২০২২, ০৪:৫২

সংগৃহীত

আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে- জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ডিজি (এ.এইচ.এম সফিকুজ্জামান) এর পদত্যাগের দাবীতে মানববন্ধন করা হয়

বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্যে নেতৃবৃন্দ এই দাবী তুলেধরেন।বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের নামে অপপ্রচারের অভিযোগ করা হয় মানববন্ধনে।

বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন মোঃ নূর ইসলাম বক্তব্যে বলেন ভোক্তা অধিকার নামের সামাজিক সংগঠনগুলোর সাথে এ পর্যন্ত কোন প্রকার মত বিনিময় না করে দেশব্যাপী ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠান গুলোর নামে অপপ্রচার করে ভোক্তার ডিজি স্ববিরোধী বা কাণ্ডজ্ঞানহীন আচরন করেছেন।২০২০সালে বাংলাদেশ ক্রেতা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের নাম ব্যবহার করে একটি কুচক্রী মহল ভুয়া নাম ঠিকানা ব্যবহার করে উকিল নোটিশ করে এটা ভোক্তা অধিদপ্তরের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি।০৩/১১/২০ তারিখে জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের স্ব শরীরে উপস্থিত হয়ে সমস্ত প্রমাণপত্রসহ উক্ত নোটিশের লিখিত জবাব দাখিল করি।যাহার রিসিভ কপি আমাদের কাছে আছে। 

দুই বছর পরে একই বিষয়ের উপরে জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তর পেপার বিজ্ঞাপন সহ,বিভিন্ন প্রশাসনে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দেন।আমাদের সঙ্গে কোন মতবিনিময় ছাড়া ই এহেন সিদ্ধান্ত আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল মাত্র। কেন্দ্রীয় কমিটি পরিবর্তন হবে প্রতি আড়াই বছর পর পর, ২০০৯ থেকে ২০২২ এখনো কমিটি পরিবর্তন হয়নি কেন?সরকার কর্তৃক স্বীকৃত ভোক্তা সংস্থাগুলোর দেওয়া তথ্যের উপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় না কেন? 

ভোক্তা অধিকার আইনে সরকার কর্তৃক স্বীকৃত ভোক্তা সংস্থাগুলোকে প্রাধান্য দেওয়ার পরেও তাদের সম্বন্ধে বিরূপ মন্তব্য করার কারন কি? 

এ সমস্ত অপরাধের জন্য একমাত্র দায়ী জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের ডিজি। একজন দায়িত্বহীন ব্যর্থ লোক এতবড় গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার কোন অধিকার তার নেই। বক্তারা তার অপসারণ দাবি করেন। 

উপস্থিত নেতৃবৃদ আরো বলেন ৩০ দিনের মধ্যে অপপ্রচারের জন্য ক্ষমা চেয়ে গন মাধ্যমে বিবৃতি দেয়া নাহয় আবারো দেশব্যাপী রাজপথে নেমে কঠোর আন্দোলন এবং আইনের আওতায় এনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে বক্তারা হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: