পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ১৪০ কেজি ওজনের ৪টি সেইল ফিশ (পাখি মাছ) ধরা পড়েছে। মাছগুলো ২৫ হাজারে বিক্রি হয়েছে।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) বিকেলে উপজেলার আলীপুর মৎস্য অবতরণকেন্দ্রে ফারুক হোসেন নামের এক জেলে মাছগুলো নিয়ে আসেন।
মৎস্য আড়তদার ও জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাছটির পিঠে বিশাল আকারের পাখনা থাকায় এটিকে স্থানীয়ভাবে পাখি মাছ বলা হয়। সেইল ফিশ মহাসাগরের সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী। মাছটি ঘণ্টায় ১১০-১৩০ কিলোমিটার গতিতে ছুটতে পারে। নৌকার পালের মতো এর পৃষ্ঠীয় পাখনাটি দেখতে হয় বলে একে সেইল (পাল) ফিশ বলা হয়। মাছটি শিকারের কাছে এসে রং পরিবর্তন করতে পারে।
এ বিষয়ে জেলে ফারুক জানান, পাঁচদিন আগে আমি চট্টগ্রাম থেকে মাছ শিকারে গভীর সমুদ্রে যাই। রোববার মাছগুলো আমার জালে উঠে। আজকে আলীপুর এসে বিক্রি করেছি। আমরা বছরে দুই-এক বার এ মাছ পেয়ে থাকি। উপকূলীয় এলাকায় চাহিদা কম থাকায় আমরা ভালো দাম পাই না।
আড়ৎদার মো. নাঈম জানান, বছরের এ মৌসুমে মাছগুলো ধরা পরে। বেশ সুস্বাদু হওয়ায় এ মাছের চাহিদা অন্য এলাকায় অনেক বেশি । চারটি মাছ ২৫ হাজার টাকায় কিনে ছোট করে কেটে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
মৎস্য আড়তদার ও জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাছটির পিঠে বিশাল আকারের পাখনা থাকায় এটিকে স্থানীয়ভাবে পাখি মাছ বলা হয়। সেইল ফিশ মহাসাগরের সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী। মাছটি ঘণ্টায় ১১০-১৩০ কিলোমিটার গতিতে ছুটতে পারে। নৌকার পালের মতো এর পৃষ্ঠীয় পাখনাটি দেখতে হয় বলে একে সেইল (পাল) ফিশ বলা হয়। মাছটি শিকারের কাছে এসে রং পরিবর্তন করতে পারে।
এ বিষয়ে জেলে ফারুক জানান, পাঁচদিন আগে আমি চট্টগ্রাম থেকে মাছ শিকারে গভীর সমুদ্রে যাই। রোববার মাছগুলো আমার জালে উঠে। আজকে আলীপুর এসে বিক্রি করেছি। আমরা বছরে দুই-এক বার এ মাছ পেয়ে থাকি। উপকূলীয় এলাকায় চাহিদা কম থাকায় আমরা ভালো দাম পাই না।
আড়ৎদার মো. নাঈম জানান, বছরের এ মৌসুমে মাছগুলো ধরা পরে। বেশ সুস্বাদু হওয়ায় এ মাছের চাহিদা অন্য এলাকায় অনেক বেশি । চারটি মাছ ২৫ হাজার টাকায় কিনে ছোট করে কেটে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা জানান, মাছগুলো খেতে বেশ সুস্বাদু হওয়ার দেশের বাইরে বেশ চাহিদা রয়েছে। এই মাছের ইংরেজী নাম সেইল ফিস ও বৈজ্ঞানিক নাম Istiophorus platypterus। জেলেদের জালে এ মাছগুলো ধরা পরার কারণে বাড়তি আয়ও করতে পারে।
জনপ্রিয় খবর
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: