পুলিশ সুত্রে জানা যায়, কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার সাং-ধলা (সারং বাড়ি) এলাকার ফাইজুলের ছেলে
অটোরিক্সা চালক মোকাররম (২৩) সোমবার সকাল অনুমানিক ০৯.০০ ঘটিকার সময় তার অটোরিক্সাটি নিয়ে বাড়ি হতে বের হয়ে যায়। ঐ দিন বেলা অনুমানিক১২.০০ ঘটিকার সময় তাড়াইল বাজার থানা মোড় থেকে নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় যাওয়ার জন্য মোকাররমকে ৫০০/- টাকা ভাড়া নির্ধারণ করে যাত্রী বেশে ১। সোহাগ (২১), পিতা-চান্দু মিয়া, মাতা-রেহেনা খাতুন, সাং-সুতুরকান্দা, ২। রামিন (২০), পিতা-গোলাপ মিয়া, সাং-বলাকিপুর, উভয় থানা-কিশোরগঞ্জ সদর, জেলা-কিশোরগঞ্জ, ৩। এনামুল হক (২১), পিতা-মৃত নিজামুল হক, সাং-বিজয়পুর, থানা-ঈশ্বরগঞ্জ, জেলা-ময়মনসিংহগন যাত্রা শুরু করে।
পথিমধ্যে উল্লেখিত অটো রিক্সার যাত্রীরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অটোরিক্সা চালক মোকাররমকে জুসের সাথে চেতনানাশক মিশিয়ে পান করায় । অটো রিক্সা চালক বিষয়টি কেন্দুয়া থানাধীন আদমপুর সাকিনস্থ জনৈক শরীফের চায়ের দোকানের সামনে পৌঁছানোর পর বুঝতে পেরে ডাক চিৎকার শুরু করলে স্থানীয় লোকজন এসে উল্লেখিত যাত্রীদের কে আটক করে কেন্দুয়া থানা পুলিশকে খবর দেয়, পরবর্তীতে কেন্দুয়া থানা পুলিশ উল্লেখিত স্থানে আসে এবং অটোরিক্সার যাত্রীদেরকে আটক করে অটোরিক্সা সহ তাড়াইল থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে।
এই বিষয়ে অটো রিক্সা চালকের বড় ভাই নূর আলম বাদী হয়ে তাড়াইল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন। তাড়াইল থানা পুলিশ আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে তাদের কে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে।
জনপ্রিয় খবর
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: