ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ১ দফা দাবীতে দেশব্যাপী সর্বাত্মক অবরোধের সমর্থনে মিছিল ও সড়ক অবরোধ চলছে।
জানা যায়, গত সোমবার অবরোধের বিক্ষোভ করেছে কাতলাসের এলাকার লোকসহ ৮ জনে বিক্ষোবের মিছিলের মত ফটোসেশান করে উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি শীর্ষক স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। এই দুই মিনিটের বিক্ষোভ মিছিল ছিলেন উপজেলা বি এন পির সাইনিং পাওয়ার যুগ্ম আহবায়ক ছাইফুল ইসলাম বাদল,যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন খান বাপ্পি,পৌর বিএনপির আহবায়ক একেএম শমসের আলী,যুগ্ম আহবায়ক আবুল ফজল,মাহবুবুর রহমান সেলিমসহ কয়েকজন সাধারণ লোকজন দেখা যাচ্ছে ছবিতে।
এই যদি হয় উপজেলা ও পৌর বিএনপি'র কর্মকান্ড তাহলে কেমনে? এই হলো ফুলবাড়িয়া উপজেলা বি এন পির শীর্ষক স্থানীয় নেতাদের কান্ড।
এই আট জনের দায় সারা মিছিল টি ফুলবাড়িয়া থানা এলাকায় করতে পারেনি করেছে কোতোয়ালি থানা এলাকায়।
গত রবিবার সকালে উপজেলা স্বেচ্ছাসবক দলের ১ম যুগ্ন আহবায়ক ও সাবেক জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের শিশু বিষয়ক সম্পাদক মোঃ নাজমুল ইসলাম এর নেতৃত্বে হরতাল সফল করার লক্ষ্যে পিকেটিং করেন। সেই নাজমুল কে উপজেলা বিএনপির নেতারা নিষেধ করেছে। তারা বলে আজকে নাজমুলের জন্য বাড়িতে থাকতে পারি না।
বিএনপির নেতা সুজন মিয়া বলেন,হায়রে ফুলবাড়িয়া উপজেলা ও পৌর বি এন পির নেতা মানুষ হলো আট জন।আমার জানামতে প্রতি ঘরে লোক ৮/১০ জন। আট জন লোকে মিছিলে লোকজন হয় প্রায় ১০০ জন।
সাবেক ছাত্রনেতা কবির বলেন,ফুলবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আকতারুল আলম ফারুক( পিডিপি ফারুক)তাকে কোন আন্দোলন সংগ্রামে মাঠে পাওয়া যায় না। ফুলবাড়িয়া উপজেলা বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য এই স্বপ্নে তাই যথেষ্ট।আন্দোলন সংগ্রাম ধরে রাখতে হলে এই সব নেতাদেরকে বাদ দিতে হবে।
এই বিভাগের অন্যান্য খবর
জনপ্রিয় খবর
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: